অনেকদিন ধরে এমন কিছু খবর ভেসে আসছে ফেসবুকে। দেখা যাচ্ছে যে মুরগির মাংস খেয়ে বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ মানুষ। আসলে কি এমন কোন ভাইরাস আছে সাথে কি মুরগির মাংস করে সত্যিই মানুষের প্রাণহানি হতে পারে । এমন ভাইরাস আছে যেটা থেকে হতে পারে মানুষের প্রাণহানি ,সে পাখি এর মধ্যে বেশি দেখা যায় মুরগি, পোল্ট্রি মুরগি এই জাতীয় প্রাণী এর মধ্যে প্রবাহিত হতে পারে। ফেসবুকে যে ধরনের ভাইরাস দেখতে পাচ্ছি সেগুলো সাথে মুরগির মাংসের কোন সম্পর্ক নেই ফেসবুকে দেখতে পাওয়া কিছু ভারতের মধ্য হল এই একটি -
পোল্ট্রি মুরগির মতো প্রতিবছরই চিকেন পক্স হয় এবং যার কারণে অনেক অনেক মুরগি মারা যায় এবং আরেকটি হলো vvnd virus , উইকিপিডিয়া অনুসারে - ভাইরুল্যান্ট নিউক্যাসল ডিজিজ ( ভিএনডি ), পূর্বে বিদেশী নিউক্যাসল রোগ , [১] একটি সংক্রামক ভাইরাল এভিয়ান রোগ যা বহু দেশী এবং বন্য পাখির প্রজাতিগুলিকে প্রভাবিত করে; এটি মানুষের কাছে সংক্রমণযোগ্য । [২] যদিও খুব কম ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে রোগটি হালকা জ্বর এবং / অথবা কনজেক্টিভাইটিস দেয়। পোল্ট্রি শিল্পগুলিতে উচ্চতর সংবেদনশীলতা এবং এপিজুটিকের মারাত্মক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনার কারণে এর প্রভাবগুলি গার্হস্থ্য হাঁস-মুরগিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য । এটি বহু দেশে স্থানীয় ।
অ্যাভিয়ান আভুলাভাইরাস 1
সংক্রামিত পাখিগুলিতে মানুষের প্রকাশ (উদাহরণস্বরূপ হাঁস-মুরগি প্রক্রিয়াকরণ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে) হালকা কনজেক্টিভাইটিস এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা জাতীয় লক্ষণ দেখা দিতে পারে, তবে নিউক্যাসল ডিজিজ ভাইরাস (এনডিভি) অন্যথায় মানব স্বাস্থ্যের জন্য কোনও বিপত্তি সৃষ্টি করে না। এনডিভির জন্য কোনও চিকিত্সা জানা যায় না, তবে প্রোফিল্যাকটিক ভ্যাকসিন [3] এবং স্যানিটারি ব্যবস্থা ব্যবহারের ফলে প্রাদুর্ভাবের সম্ভাবনা হ্রাস পায়।
Chakdaha24×7.com এর একটি আর্টিকেল অনুযায়ী নিজস্ব প্রতিবেদন : এবার পোল্ট্রি মুরগির মাংস খাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলো অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার। তথ্য বলছে, বিগত কয়েক দিনে VVND ভাইরাসের কারনে মারা গিয়েছে কয়েক হাজার পোল্ট্রি মুরগি। ফলে কার্যত জলের দরে বিক্রি হয়েছে পোল্ট্রি মুরগির মাংস। আর এখানেই বিপত্তি । মানুষজনও কম দামে মুরগি কিনে রান্না করে খাচ্ছি। ডাক্তার জানিয়েছে এই মুরগি খাওয়া় ভীষণ ভাবে বিপদজনক।
যদিও ডাক্তাররা সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত মুরগিদের নিকেশ করতে চাইছে। শুধু তাই নয় পাশাপাশি রাজ্যের মানুষদের সাবধান করেছেন এই রোগাক্রান্ত মুরগি না খাওয়ার জন্য। কারণ এর ফলে হতে পারে মারাত্মক পরিণতি।
কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে বিভিন্ন রোগের নাম দিয়ে কেউ করোনা কেউ আবার মরফিন ভাইরাস নামে। আসলে উপরোক্ত রোগটি মুরগি হতে হয় এবং তারা মারা যায় কিছু লোভী ব্যবসায়ীরা সে মরা মুরগি বিক্রি করে কম দামে বিক্রি করে অতি মুনাফা অর্জন করে এবং মানুষের বিভিন্নভাবে এবং মারা যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এখনো পর্যন্ত এরকম কোন জায়গায় খাবার বের হয়নি।